যারা অনলাইনে আয়ের কথা শুনেছি তারা নিশ্চয়ই আর্টিকেল লিখে যে খুব সহজেই আয় করা যায় সেটিও শুনেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও সত্যি যে আমাদের দেশের অনেকেই আর্টিকেল লিখতে ভয় পায়। কেননা যাই লেখি না কেন, লিখতে তো হবে সব ইংরেজীতে! হ্যাঁ যা লিখবেন তা ইংরেজীতেই লিখতে হবে এর কোন বিকল্প নেই। আপনিও চাইলেই কিন্তু ইংরেজীতে আর্টিকেল লিখতে পারেন। তার জন্য দরকার হবে নূন্যতম কিছু ইংরেজীর জ্ঞান। অনেকেই হয়তো আমার কথা শুনে অবাক হচ্ছেন, ভাবছেন নূন্যতম ইংরেজীর জ্ঞান দ্বারা ইংরেজী আর্টিকেল লিখব, এটিও কি সম্ভব! আমি আবারও বলছি, অবশ্যই সম্ভব যদি আপনি আমাদের গাইডলাইন সঠিকভাবে ফলো করেন এবং পরবর্তীতে যথাসম্ভব চেষ্টা করেন। আমার ধারনা বাংলাদেশে যারা আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করছে তারা সকলেই আমার মত করেই লিখে থাকেন।
এবার বলছি কি কি টেকনিক ফলো করবেন:
১. বায়ার আপনাকে যে বিষয় দ্বারা আর্টিকেল লিখতে বলছে, সেই বিষয়টি যদি আপনার পরিচিত না হয় তবে প্রথমেই বিষয়টি দ্বারা গুগলে সার্চ করুন।
২. ধরুন, গুগল আপনার সামনে বেশ কিছু রেজাল্ট নিয়ে এল, এবার আপনার অনুমান দ্বারা দু তিনটি ওয়েব সাইট খুলে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করুন।
৩. যদি কাজটি মাইক্রোওয়াকারর্স.কম এর হয়ে থাকে, তবে বায়ার আপনাকে যে সাইটটির জন্য আর্টিকেল লিখতে বলছে তার সেই সাইটটি দেখলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন পুরো বিষয়।
৪. তার দেয়া সাইট থেকেও আপনি অর্থ বুঝে দু একটি লাইন নিবেন এবং বাক্যের ক্রিয়াকে সমার্থক শব্দ দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। এটি আপনার এমএস ওয়ার্ড ফাইলে কোন শব্দকে সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করলেই সিনোনিমস নামে আপশন পাবেন।
৫.পাশাপাশি প্রথমবারেই হয়তো সব অর্থ আপনার পক্ষে বোঝা সম্ভবপর হবে না। তাই একটি ডিকশনারি ওপেন করে নিন এবং জটিল শব্দটি সাথে সাথে দেখে নিন।
৬. যে সকল বানান ভুল করেছেন, সেগুলো লাল চিহ্নযুক্ত দেখতে পাবেন। এবার তার উপরে রাইট ক্লিক করলে অনেক সমাধান পাবেন। এখন আপনি তার মধ্য থেকে সঠিক শব্দটি বেছে নিন।
৭. বাক্য সাজানোর জন্য বেসিক কিছু গ্রামার আপনাকে জানতে হবে। এটিও কোন কঠিন কাজ নয়, কেননা আপনার গ্রামার সংক্রান্ত ভুলগুলো কম্পিউটার এমএসওয়ার্ড ফাইলে সবুজ কালি দ্বারা চিহ্নিত করে দেবে আর সেটির উপরে রাইট ক্লিক করলে পেয়ে যাবেন আপনার সমাধান।
আশা করি ৫০ ওয়ার্ড এর আর্টিকেল লিখতে এবার আপনার খুব একটা কষ্ট হবে না। তবে যদি আপনি প্রফেশনাল মানের আর্টিকেল রাইটার হতে চান তবে এই পদ্ধতিতে আপনাকে বেশ কিছু দিন চেষ্টা করতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজী আর্টিকেলগুলো বেশি বেশি পড়ে অর্থ বোঝার চেষ্টা করতে হবে এবং নতুন নতুন শব্দ মেমরিতে ধারন করতে হবে। ছোট আকারে হলেও বাক্য গঠন করার চেষ্টা করতে হবে আর ভুল হলে কম্পিউউটারই ধরিয়ে দিবে।
আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য যতটুকু রহস্য আছে তার অনেকটাই আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এবার আপনাদের পালা, চেষ্টা শুরু করুন এখন থেকেই। কেননা প্রফেশনাল মানের আর্টিকেল রাইটার হতে পারলে অনলাইনে উপার্জনের রয়েছে অভাবনীয় সুযোগ । মাইক্রোওয়ার্কাসসহ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট ভিজিট করলে এর চাহিদা উপলদ্ধি করা যায়।
এবার বলছি কি কি টেকনিক ফলো করবেন:
১. বায়ার আপনাকে যে বিষয় দ্বারা আর্টিকেল লিখতে বলছে, সেই বিষয়টি যদি আপনার পরিচিত না হয় তবে প্রথমেই বিষয়টি দ্বারা গুগলে সার্চ করুন।
২. ধরুন, গুগল আপনার সামনে বেশ কিছু রেজাল্ট নিয়ে এল, এবার আপনার অনুমান দ্বারা দু তিনটি ওয়েব সাইট খুলে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করুন।
৩. যদি কাজটি মাইক্রোওয়াকারর্স.কম এর হয়ে থাকে, তবে বায়ার আপনাকে যে সাইটটির জন্য আর্টিকেল লিখতে বলছে তার সেই সাইটটি দেখলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন পুরো বিষয়।
৪. তার দেয়া সাইট থেকেও আপনি অর্থ বুঝে দু একটি লাইন নিবেন এবং বাক্যের ক্রিয়াকে সমার্থক শব্দ দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। এটি আপনার এমএস ওয়ার্ড ফাইলে কোন শব্দকে সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করলেই সিনোনিমস নামে আপশন পাবেন।
৫.পাশাপাশি প্রথমবারেই হয়তো সব অর্থ আপনার পক্ষে বোঝা সম্ভবপর হবে না। তাই একটি ডিকশনারি ওপেন করে নিন এবং জটিল শব্দটি সাথে সাথে দেখে নিন।
৬. যে সকল বানান ভুল করেছেন, সেগুলো লাল চিহ্নযুক্ত দেখতে পাবেন। এবার তার উপরে রাইট ক্লিক করলে অনেক সমাধান পাবেন। এখন আপনি তার মধ্য থেকে সঠিক শব্দটি বেছে নিন।
৭. বাক্য সাজানোর জন্য বেসিক কিছু গ্রামার আপনাকে জানতে হবে। এটিও কোন কঠিন কাজ নয়, কেননা আপনার গ্রামার সংক্রান্ত ভুলগুলো কম্পিউটার এমএসওয়ার্ড ফাইলে সবুজ কালি দ্বারা চিহ্নিত করে দেবে আর সেটির উপরে রাইট ক্লিক করলে পেয়ে যাবেন আপনার সমাধান।
আশা করি ৫০ ওয়ার্ড এর আর্টিকেল লিখতে এবার আপনার খুব একটা কষ্ট হবে না। তবে যদি আপনি প্রফেশনাল মানের আর্টিকেল রাইটার হতে চান তবে এই পদ্ধতিতে আপনাকে বেশ কিছু দিন চেষ্টা করতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজী আর্টিকেলগুলো বেশি বেশি পড়ে অর্থ বোঝার চেষ্টা করতে হবে এবং নতুন নতুন শব্দ মেমরিতে ধারন করতে হবে। ছোট আকারে হলেও বাক্য গঠন করার চেষ্টা করতে হবে আর ভুল হলে কম্পিউউটারই ধরিয়ে দিবে।
আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য যতটুকু রহস্য আছে তার অনেকটাই আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এবার আপনাদের পালা, চেষ্টা শুরু করুন এখন থেকেই। কেননা প্রফেশনাল মানের আর্টিকেল রাইটার হতে পারলে অনলাইনে উপার্জনের রয়েছে অভাবনীয় সুযোগ । মাইক্রোওয়ার্কাসসহ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট ভিজিট করলে এর চাহিদা উপলদ্ধি করা যায়।