বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে নিজের মেধা আর নিজের দক্ষতাকে পুরো বিশ্বের কাছে তুলে ধরার একটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। আর এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে পুরো বিশ্বের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে আপনি একদিকে যেমন নিজের মেধাকে করতে পারেন আরো সমৃদ্ধ
ঠিক তেমনি আপনি আপনার মেধা আর দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেটকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে বর্হি:বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেত পারেন। আর ইন্টারনেট বা অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য রয়েছে অসংখ্য উপায়। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হচ্ছে নিজের ওয়েব সাইটে গুগলের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আয়, ফ্রিল্যান্সিং, ইকমার্স, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদির মাধ্যমে আয়। তবে আমরা সচরাচর বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় যেটি সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি শুনে থাকি সেটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যেখানে আপনাকে আপনার দক্ষতা আর মেধার মনোনিবেশ ঘটিয়ে কাজ করতে হলে প্রথমে আপনাকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লোকেদের সাথে কাজ পাওয়ার জন্য বিডে অংশগ্রহন করে করতে হবে। আর আপনি যদি বিডে অংশগ্রহন করে সকলের মধ্য হতে নির্বাচিত হতে পারেন তবেই আপনি কাজ করার জন্য মনোনিত হবেন।মূলতঃ কাজের দক্ষতা, সুন্দর পোর্টফোলিও, কভার লেটার ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়া যায়। কিন্তু একজন গ্রাফিক ডিজাইনার যদি বিডের মাধ্যমে কাজ না পান, তারপরও সে তার তৈরীকৃত ডিজাইনগুলি বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব কিভাবে আপনি এই বিড ছাড়াই গ্রাফিক ডিজাইন বিক্রি করে মাসে ভালো আয় করতে পারেন সে সম্পর্কে ।
ঠিক তেমনি আপনি আপনার মেধা আর দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেটকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে বর্হি:বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেত পারেন। আর ইন্টারনেট বা অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য রয়েছে অসংখ্য উপায়। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হচ্ছে নিজের ওয়েব সাইটে গুগলের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আয়, ফ্রিল্যান্সিং, ইকমার্স, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদির মাধ্যমে আয়। তবে আমরা সচরাচর বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় যেটি সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি শুনে থাকি সেটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যেখানে আপনাকে আপনার দক্ষতা আর মেধার মনোনিবেশ ঘটিয়ে কাজ করতে হলে প্রথমে আপনাকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লোকেদের সাথে কাজ পাওয়ার জন্য বিডে অংশগ্রহন করে করতে হবে। আর আপনি যদি বিডে অংশগ্রহন করে সকলের মধ্য হতে নির্বাচিত হতে পারেন তবেই আপনি কাজ করার জন্য মনোনিত হবেন।মূলতঃ কাজের দক্ষতা, সুন্দর পোর্টফোলিও, কভার লেটার ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়া যায়। কিন্তু একজন গ্রাফিক ডিজাইনার যদি বিডের মাধ্যমে কাজ না পান, তারপরও সে তার তৈরীকৃত ডিজাইনগুলি বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব কিভাবে আপনি এই বিড ছাড়াই গ্রাফিক ডিজাইন বিক্রি করে মাসে ভালো আয় করতে পারেন সে সম্পর্কে ।
বিড ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য রয়েছে অসংখ্য মার্কেটপ্লেস। আর তাদের মধ্যে অন্যতম একটি একটি মার্কেটপ্লেস হচ্ছে graphicriver যেখানে আপনি আপনার আপনার তৈরীকৃত ডিজাইনগুলি বিক্রি করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন। এটি এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি প্রথাগত বাজারের ন্যায় একটি ডিজাইন একবার নয় বরং একাধিকবারও বিক্রি করতে পারবেন। তবে আপনাকে এক্ষেত্রে যে সকল ধাপ অনুসরন করতে হবে তা পর্যায়ক্রমে উপস্থাপন করছি।
ধাপ ১: এ ধাপে প্রথমে আপনাকে graphicriver সাইটটিতে প্রবেশ করে আপনার ইউজারনেম, ইমেইল ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাইন আপ করতে হবে।
ধাপ ২: এ ধাপে আপনাকে আপনার প্রোফাইল পেজটি আকর্ষণীয়ভাবে পূরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনি কাস্টমারদের চাহিদাকে প্রাধান্য দিতে পারেন যা আপনার জন্য লাভজনক হবে।
ধাপ ৩: এ ধাপে আপনাকে জানতে হবে আপনি সেখানে কি কি ডিজাইন সাবমিট করতে পারবেন। এখানে আপনি সাবমিট করতে পারবেন ওয়েব এলিমেন্ট, বিজনেস কার্ড, লোগো ডিজাইন, ওয়েব টেমপ্লেটস, আইকন, অবজেক্ট গ্রাফিক, টেক্সারস, ভেক্টর গ্রাফিকস, ইত্যাদি।তাছাড়াও আপনি আরও সাবমিট করতে পারবেন ওয়েব ডিজাইনের বাটন, ফরমস, নেভিগেশন বার ইত্যাদি ।
ধাপ ৪: এ ধাপে আপনাকে ঠিক করতে হবে আপনি কি তৈরি করে সাবমিট করবেন। ধরুন আপনি সুন্দর একটি লোগো ডিজাইন করলেন। এর পর আপনার কাজ শুধু ঐ ডিজাইনটি নির্দিষ্ট ভাবে নিয়ম অনুসারে graphicriverসাইটটিতে উপস্থাপন বা সাবমিট করা । একবার ডিজাইন আপলোড বা সাবমিট করা হলে গ্রাফিকরিভার সাইট কর্তৃপক্ষ ৭২ ঘন্টা সময়ের মধ্যে আপনাকে জানিয়ে দিবে আপনার ডিজাইনটি গৃহীত হয়েছে কি হয়নি। আপনার ডিজাইনটি গ্রাফিক রিভার সাইট কর্তৃক গৃহীত হলে বাকি কাজ ঐ সাইটের দায়িত্ব প্রাপ্ত কতৃপক্ষই আপনার জন্য করে দেবে।
ধাপ ৫: এ ধাপে আপনার ডিজাইনের জন্য একটি মূল্য নির্ধারণ করা হবে। আর তা $১ থেকে $১০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে যা নির্ভর করবে ডিজাইনের কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে। যদি আপনার ডিজাইনটি বিক্রি হয় তাহলে প্রাথমিকভাবে ঐ সাইটের দায়িত্ব প্রাপ্ত কতৃপক্ষ প্রতিবার বিক্রির জন্য আপনার ডিজাইনের নির্ধারিত মূল্যের 40% আপনাকে প্রদান করবে।
আপনি কেমন আয় করতে পারবেন তা নির্ভর করবে আপনার ডিজাইন এর উপর। আর এ জন্য যথাসম্ভব সুন্দর ইউনিক ডিজাইন করুন যাতে কাস্টমারদের তা পছন্দ হয়। মনে করুন আপনার আপলোডকৃত ডিজাইনটি গৃহীত হল এবং এটির মূল্য ধরা হল ৫ ডলার। তাহলে এটি যদি প্রতি মাসে ১০০ বার বিক্রি হয় তবে মাস শেষে আপনার আয়ের পরিমান দাড়াবে ৫০০ ডলার। আর আপনি যদি প্রতি মাসে ৪ থেকে ৫ টি ডিজাইন আপলোড করতে পারেন এবং সবগুলিই সাইট কতৃক গৃহীত হয় তাহলে কিন্তু আপনার মাসিক আয় হবে লোভনীয় পর্যায়ের । তবে আপনাকে ভালো আয়ের জন্য অবশ্যই যথাসম্ভব ইউনিক ডিজাইন তৈরি করতে হবে